যশোর অফিস : যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) প্রশাসন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত “যবিপ্রবিতে অধ্যাপক পদে ‘পছন্দের প্রার্থীকে’ নিয়োগ দিতে নতুন নীতিমালা” শীর্ষক প্রতিবেদন সম্পূর্ণ অসত্য ও তথ্যনির্ভর নয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবেদনের প্রেক্ষিতে সব আবেদনপত্র যথাযথ যাচাই-বাছাই করে শর্ত পূরণ সাপেক্ষে যোগ্য প্রার্থীকে ইন্টারভিউ কার্ড প্রদান করা হয়েছে। ফলে পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
যবিপ্রবি প্রশাসন এ ধরনের সংবাদ প্রকাশকে “ইচ্ছাকৃতভাবে প্রশাসনকে হেয় করার চেষ্টা” বলে উল্লেখ করে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “এ ধরনের অপপ্রচার কুচক্রি ও স্বার্থান্বেষী মহলের কাজ, যারা নিজেদের হীন স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয়কে পশ্চাৎপদ ও অস্থিতিশীল রাখতে তৎপর।”
প্রশাসনের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ, পদোন্নতি, একাডেমিক কার্যক্রম ও গবেষণা সবকিছুই স্বচ্ছতা ও নিয়মনীতি মেনে এগিয়ে চলছে। তারা গঠনমূলক সমালোচনা ও সঠিক তথ্য প্রকাশকে স্বাগত জানালেও অমূলক ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশকে সাংবাদিকতার নীতির পরিপন্থি হিসেবে অভিহিত করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ কেবল সাংবাদিক ও গণমাধ্যমের সুনামকেই ক্ষুণ্ন করে না, বরং প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে সাধারণ মানুষকেও বিভ্রান্ত করে। যবিপ্রবি প্রশাসন সর্বদা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করছে।