1. mesharulislammonir1122@gmail.com : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন
  2. info@www.sangjogprotidin.com : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন :
রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সুন্দরবনে কীটনাশকসহ জেলে আটক : জাল ও নৌকা জব্দ চিতলমারীতে গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন পৃষ্ঠপোষকতা পেলে পাটকেলঘাটার নৌকা শিল্পের প্রসার ঘটবে ডুমুরিয়ায় শারদীয় দুর্গোৎসবের পুণ্যলগ্ন শুভ মহালয়া সরানো হলো জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমানকে এশিয়া কাপ ম্যাচের আগে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলি, আবারও উত্তেজনা পূজার নিরাপত্তায় বুধবার থেকে মাঠে নামছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাত যুদ্ধ থামিয়ে ৭টি নোবেল চান ট্রাম্প এবার জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের নতুন বই দেওয়া হবে: অর্থ উপদেষ্টা সাইফুজ্জামান দম্পতির বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন মঞ্জুর

বিশ্ব শান্তি দিবস আজ

  • প্রকাশিত: রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট : আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস বা বিশ্ব শান্তি দিবস আজ। জাতিসংঘ ঘোষিত দিবসটির উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী থেকে যুদ্ধ ও সংঘাত চিরতরে নিরসন এবং সেই লক্ষ্যে পৃথিবীর যুদ্ধরত অঞ্চলসমূহে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাধ্যমে সেসব অঞ্চলে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া। ১৯৮১ সালে দিবসটি সর্বপ্রথম উদযাপিত হয়। বর্তমানে জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্র, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামরিক দলের সদস্য এবং বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলের জনগণ যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করে থাকে।

প্রতিবছর নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ‘শান্তির ঘণ্টা’ বাজানো ও বিশেষ বাণী প্রদানের মধ্য দিয়ে দিবসটির উদযাপনের সূচনা হয়। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এই দিনে বিশেষ আয়োজন করে থাকে। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের শিল্পী, শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদীদের ‘জাতিসংঘ শান্তিদূত’ হিসেবে নিয়োগ করা হয় ও তাদের কর্মকাণ্ড স্মরণ করা হয়ে থাকে।

১৯৮১ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে একটি যুদ্ধবিহীন বিশ্ব প্রতিষ্ঠার যুক্তরাজ্য ও কোস্টারিকার একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।

জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের গৃহীত প্রস্তাব নম্বর ৩৬/৬৭ অনুসারে প্রতিবছরের সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শুরু হওয়ার দিনটিকে ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ স্লোগানে ‘আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস’ হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে, ২০০১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের গৃহীত প্রস্তাব নম্বর ৫৫/২৮২ অনুসারে ২০০২ সাল থেকে প্রতিবছরের ২১ সেপ্টেম্বর তারিখটিকে ‘আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস’ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এবারও ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য যুদ্ধবিধ্বস্ত বিশ্বের প্রতি আহ্বান-Act Now for a Peaceful World রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ তথ্যকেন্দ্র ঢাকা থেকে জাতিসংঘ মহাসচিবের একটি লিখিত বার্তা প্রদান করেন।

বার্তায় বলা হয়েছে, আমাদের পৃথিবী আজ যুদ্ধ ও সংঘাতে বিদীর্ণ। লাখো পরিবার ঘরবাড়ি হারাচ্ছে, শিশুদের শৈশব নিশ্চিহ্ন হচ্ছে, আর মানবিক মর্যাদা প্রতিনিয়ত লঙ্ঘিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ হচ্ছে, আর রেকর্ডসংখ্যক মানুষ শরণার্থী হতে বাধ্য হচ্ছে। মহাসচিবের মতে, ‘তারা শুধু শান্তি চায়। শান্তি সবার দায়িত্ব।

যুদ্ধের প্রভাব শুধু সংঘাতপীড়িত অঞ্চলে নয়, বরং পুরো বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ছে।’
দিবসটির সূচনালগ্নে এই সুবিশাল পৃথিবীর কোণে কোণে নিপীড়িত ও নির্যাতিত জাতিরা একটি সবুজ স্বপ্ন দেখেছিল, সোনালি আশায় বুক বেঁধেছিল যে, আজ থেকে পৃথিবীর বুক থেকে চিরকালের জন্য বিদায় নিতে চলেছে অন্যায়-অবিচার, বিচার, মিটতে চলেছে ধর্ম আর বর্ণের বিদ্বেষ, ঘুচে যাবে ধনী-গরিবের ব্যবধান, মুছে যাবে ক্ষমতার দাম্ভিকতা আর আধিপত্যবাদের দাপট, থেমে যাবে সংঘাত আর হানাহানি, ভুলে যাবে যুদ্ধ-বিদ্রোহ, তালা পড়বে অস্ত্র উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোতে।

অথচ আজকের পৃথিবী সংঘাত ও অশান্তিতে পরিপূর্ণ। মা ও শিশুদের আর্তনাদে ফেটে যাচ্ছে পৃথিবীর বুক। বিশেষ করে ফিলিস্তিন, সিরিয়া, ইরাক, লেবানন, আফগানিস্তান, ইউক্রেন প্রভৃতি দেশে অশান্তির উত্তাল তরঙ্গ শান্তির স্বপ্নকে ভেঙেচুরে চুরমার করে দিয়েছে। সেখানে শান্তি একটা দিবাস্বপ্ন ছাড়া আর কী হতে পারে?

শান্তির ধারণাটি ততক্ষণ পর্যন্ত বিমূর্তই থেকে যাবে, যতক্ষণ না এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অনুশীলনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে, যেখানে সমাজের প্রতিটি স্তর এতে যুক্ত থাকবে। শান্তির ধারণাটি প্রতিষ্ঠিত করতে ছোটবেলা থেকেই নৈতিক আলোচনা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার মূল্যবোধ জাগিয়ে তুলতে হয়।

শতকের পর শতক ধরে মানবসমাজ বিভিন্ন কারণে যুদ্ধের মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেছে। সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’— এমন একটি আদর্শমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারি, যা আমাদের পৃথিবীকে আরো শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং উন্নত করতে পারে। মানবজগৎ ইতিবাচক চুক্তি স্বাগত জানায়, যুদ্ধ কোনো সমস্যার সমাধান নয়। এটি শুধু বহিষ্কারের একটি উপায় নয়, বরং এটি সমস্যার আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করে।

যুদ্ধের সঙ্গে আসা নিরাপত্তা অস্ত্রাগার এবং সহযোগিতা সংস্থাসহ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ চেষ্টাগুলো স্থাপনে ব্যর্থ হয়েছে। তা ছাড়া, যুদ্ধের ফল হতে পারে অমূল্য মানবজীবনের হানি, অর্থনৈতিক ক্ষতি, সামাজিক সংঘাত ও বিশৃঙ্খলা এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের ধ্বংসাত্মক প্রভাবের প্রস্তাবনা। সমাজের প্রতিটি সদস্যের জীবন এবং মৌলিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা ও জাগরূকতা বৃদ্ধি প্রয়োজন।

এটি একটি শান্ত সমাজ এবং স্থিতি স্থাপনের জন্য শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। রাজনীতিতে একটি শান্তির ভাবনা ও প্রয়োজনীয় যোগাযোগ বৃদ্ধি প্রয়োজন। দেশের অংশীদারগুলো এবং আন্তর্দেশীয় সম্পর্কের মাধ্যমে সব বিষয়ে আলোচনা এবং সমঝোতা সম্ভব।

আমরা যদি যুদ্ধের অতীত ইতিহাস দেখি, তবে সেখানে দেখি কোনো যুদ্ধই মানবসভ্যতার জন্য কল্যাণকর ছিল না। প্রতিটি যুদ্ধের পরবর্তী অবস্থা ছিল খুবই ভয়াবহ। যুদ্ধের মধ্যে আছে শুধু ধ্বংস আর ধ্বংস এবং সাম্রাজ্যবাদীদের আধিপত্য বিস্তার।

যুদ্ধ ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ধ্বংস করে। যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তুলেছেন সেই তারাই আজ অস্ত্র ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য দেশে দেশে যুদ্ধ বাধিয়ে রেখেছেন। যুদ্ধের উৎস সদা অসন্তোষ এবং দ্বন্দ্ব থেকে আসে; কিন্তু শান্তি না হলে মানবসমাজের উন্নতি এবং সমর্থন সম্পন্ন হতে পারে না। শান্তির সাধারণ প্রতীক হলো একাত্মতা, সহযোগিতা, মৌলিক অধিকার এবং সমঝোতা।

শান্তি মানবসমাজের একটি মৌলিক অধিকার এবং জীবনের একটি অপরিহার্য অনুষঙ্গ। শান্তির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি একটি সুস্থ, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য প্রাধান্যমূলক শর্ত। শান্তি একটি দেশের অগ্রগতি এবং বৃদ্ধি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শান্তির মাধ্যমে ভূখণ্ডে সহযোগিতা ও সহমর্মিতা সম্পর্ক উন্নয়ন করা যায়, যা আবারও যুদ্ধের পথে অগ্রসর হওয়ার প্রক্ষিপ্ত অবস্থা তৈরি করতে পারে।

সব সুযোগ এবং সম্ভাবনা নিয়ে আমরা শান্তি ও উন্নতির দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আমাদের পৃথিবীকে একটি স্থায়ী শান্তিপূর্ণ ও সম্প্রীতিপূর্ণ সমাজ সৃষ্টি করতে পারি। যদি আমরা সবাই এক সঙ্গে এই লক্ষ্যে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হই তাহলে ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ সম্ভব হতে পারে এবং আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারি। শান্তি বিকল্পের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, যা সমাজ ও জীবনে বিকাশ ও উন্নয়ন নিশ্চিত করে।

শান্তির সাহায্যেই বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতা, বাণিজ্যিক পরিষ্কারতা, বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি, সাহিত্য এবং শিল্পের আদান-প্রদান সম্ভব হয়। এটি সামাজিক এবং রাজনৈতিক সংজ্ঞায়ন তৈরি করে এবং একটি শক্তিশালী এবং প্রগতিশীল সমাজের আধার তৈরি করে।

শান্তি নিয়ে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন, যেহেতু আমাদের বর্তমান পৃথিবী ভিন্ন ভিন্ন নিত্যনতুন বহুমাত্রিক সমস্যার মুখে সম্প্রীতি সৃষ্টিতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যুদ্ধ, বিনা মূল্যে জীবন গুজবের মাধ্যম হিসেবে অবশ্যই গভীর ও জটিল সমস্যা সৃষ্টি করে এবং তা সমাধানের পথে অনেকটা বাধা তৈরি করে। এই বাধাগুলো নিম্নলিখিত উন্নতির জন্য অপসারণ করতে হবে।

বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং আর্থসামাজিক বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মধ্যে শান্তি স্থাপন করা সম্ভব। শিক্ষা একটি প্রতিষ্ঠানিক মাধ্যম সৃষ্টি করে-যা মানবিক সম্পদ ও বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিশ্বসাম্য এবং আদান-প্রদান সৃষ্টি করে এবং এটি বৃদ্ধি করার জন্য আমরা প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারি। শান্তির সংরক্ষণ ও যুদ্ধ এবং সংঘর্ষের প্রতিরোধ করার জন্য সবাই এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।
আমরা সব স্তরে শান্তির মূল উপাদানগুলো প্রতিষ্ঠা করতে পারি-রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে সহযোগিতা, বৈশিষ্ট্য ও ধর্মবৈষম্যের পরিস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে পারি এবং শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মানবিক মূল্যানুসারে সমাজ নির্মাণ করতে পারি। মানবসভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে হলে মানবিক সমাজ, রাষ্ট্র, পৃথিবী গড়ে তুলতে হলে সৃজনশীল চিন্তা ও উন্নত পৃথিবীর জন্য যুদ্ধ বন্ধের বিকল্প নেই। যুদ্ধ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করে, ভোগবাদী, দখলদারিত্ব, চরম আত্মকেন্দ্রিকতার চিন্তাকে জাগিয়ে তোলে। ফলে মানুষ দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষ, খুন, হত্যার মতো কাজে নিজেকে জড়িয়ে একটা অমানবিক সমাজ গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের এই ভয়াবহতা থেকে পৃথিবীকে বাঁচানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো তাদের অস্ত্র ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে, এই ব্যবসার প্রসার ঘটাতে দেশে দেশে এবং দেশের অভ্যন্তরে নানা কৌশলে যুদ্ধ বাধিয়ে রেখেছে। পৃথিবীর পরাশক্তি দেশগুলো প্রতিবছর সামরিক খাতে যে পরিমাণ ব্যয় করে যদি এক বছর এই ব্যয় সংকোচন করে তবে সেই পরিমাণ অর্থ দিয়ে গোটা পৃথিবীর মানুষের খাদ্য ও শিক্ষার নিশ্চয়তা করা সম্ভব হতো। আজকের পৃথিবীর জন্য অস্ত্রের প্রয়োজন নয়, প্রয়োজন মানবিক শক্তি, ঔদার্যপূর্ণ শিক্ষা, সহানুভূতিপূর্ণ মূল্যবোধ ও পারস্পরিক সম্প্রীতি। শান্তির শ্বেতকপোতের কলতানে মুখরিত হোক বসুন্ধরার আকাশ।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট