1. mesharulislammonir1122@gmail.com : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন
  2. info@www.sangjogprotidin.com : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন :
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

ডুমুরিয়ায় ফলিত পুষ্টি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

ডুমুরিয়া প্রতিনিধি : রোববার সকাল ১০টায় ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়।
ডুমুরিয়া উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ইভা মল্লিক এর সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বারটান এর ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক সোনিয়া শারমিন । উক্ত প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা, তথ্য সেবা সহকারী, সাংবাদিক, ইমাম, পুরোহিত ও এনজিও কর্মী সহ ৩০ জন ব্যক্তি অংশগ্রহন করেন।
উক্ত প্রশিক্ষণে ফলিত পুষ্টি বিষয়ের উপর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করা হয়।
প্রশিক্ষিণে প্রধান অতিথি সোনিয়া শারমিন বলেন মানবজীবন ভ্রুণ হিসেবে একটি কোষের দ্বারা শুরু হয়, এই ভ্রুণ ক্রমে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়ে মানব শিশু গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য, খাদ্য ও পুষ্টির উপরই ভবিষ্যত শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ পৃথিবীর বুকে ভূমিষ্ট হয়। ভ্রুণের এ বৃদ্ধির জন্য খাদ্যে সব ধরণের পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন হয়।
একটি শিশুর মাতৃগর্ভে ১ম দিন হতে তার ২য় জন্মদিন পর্যন্ত সময়কে বলা হয় সোনালী ১০০০ দিন। প্রথম দু’বছর বয়সের মধ্যেই শিশুর শতকরা ৮০ ভাগ ব্রেন,মন্তিস্ক বৃদ্ধি পায়। তাই এ সময় শিশুকে সকল পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে দিতে হবে।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে একজন মহিলার পুষ্টি চাহিদা বৃদ্ধি পায়। শিশুর বৃদ্ধি এবং মায়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য গর্ভবতী ও স্তন্যদাত্রী মায়ের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। মা যে খাবার খায় তা থেকে শিশুর পুষ্টি ও বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো আসে।
গর্ভবতী নারীর পুষ্টিগত যত্ন ও সেবা গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন নূন্যতম ৩ বেলা খাবারের সাথে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার বেশি করে খেতে হবে।
মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, ঘন ডাল, গাঢ় রঙের শাক-সবজি ও মৌসুমী দেশী ফল খেতে হবে।
রান্নায় পরিমিত পরিমাণ তেল ব্যবহার করতে হবে।
গর্ভাবস্থায় ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন ডিম ও দুধ খেতে হবে।
আয়রন (মাংস, কলিজা, দুধ, ডিম, ছোট মাছ, পাটশাক, কচুশাক, লালশাক, ডাটা শাক, মুলা শাক, মিষ্টি তেঁতুল, আমড়া, তরমুজ, কালোজাম ইত্যাদি) ও ফলিক এসিড (মাংস, সবুজ পাতাজাতীয় শাক, মাছ, সীমজাতীয় সবজি, বাদাম, আস্ত দানাদার খাদ্য, ডিমের কুসুম ইত্যাদি) সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
আয়রন এর উদিজ্জ উৎস যেমন কচু শাক, পালংশাক বা অন্যান্য শাকের সাথে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যেমন লেবু বা কাচামরিচ) খেতে হবে অন্যথায় উক্ত খাদ্য হতে সঠিক মাত্রায় আয়রন পাওয়া যাবে না।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট