1. mesharulislammonir1122@gmail.com : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন
  2. info@www.sangjogprotidin.com : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:১২ অপরাহ্ন

দশমিনা থেকে হারিয়ে গেছে তাল-পিঠার উৎসব

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৫ বার পড়া হয়েছে

দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের গ্রাম থেকে তাল-পিঠার উৎসব হারিয়ে যেতে বসেছে। গ্রাম বাংলায় ঐতিহ্যবাহী তাল গাছ থেকে সংগ্রহ করা রস থেকে পাটালী তৈরি করে নানা ধরনের পিঠা বানানো হতো। তালের পিঠা,খাইতে লাগে মিঠা”এই প্রবাদটি অত্র উপজেলার গ্রাম বাংলা সাধারন মানুষের জীবনে অমলিন এক ঐতিহ্য কথা বটে। বর্তমানে এই ঐতিহ্যের কথার সাথে বাস্তবে কোন মিল নেই। শীত আসার আগেই তালের রসের তৈরি নানা ধরনের পিঠাপুলি আর পায়েস যেন অমৃত। উপজেলার প্রতিটি গ্রামে তাল পিঠার উৎসবের আমেজে জমে উঠতো। স্থানীয় হাট-বাজরে তালের গুড়,পাটালি এবং শীতকালে তালের গুড় দিয়ে রুটি তৈরি করে বিক্রি করা হতো। গ্রামাঞ্চলে তাল গাছ কমে যাওয়ায় এখন আর আগের মতো তাল পাওয়া যায় না। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে কম বেশী তাল গাছ দেখতে পাওয়া যায়। গরমের সময় তাল কেটে শাস বিক্রি করায় পাকা তাল কম পাওয়া যায়। গ্রামের গৃহস্তের কাছে পাকা তালের কদর রয়েছে। গৃহিনীরা পাঁকা তাল থেকে আঁশমুক্ত রস বের করে এতে নারিকেল,চালের গুড়া ও চিনি কিংবা গুড় মিশিয়ে তালের ছোট বড় বড়া,তালতিলের খুবুজ, পাটিসাপটা, মালপোয়া ও তালের রুটি তৈরি করতো। এখন আর আগের মত পাঁকা তাল পাওয়া যায় না বলে তাল পিঠার উৎসব আগের মত নেই বললেই চলে। উপজেলা গ্রামাঞ্চল থেকে পাঁকা তালের পিঠাপুলির উৎসবের গ্রামীন সংস্কৃতি দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলা থেকে তাল পিঠার উৎসবের আমেজ কমে গেছে। গ্রামীন সড়কের দুই পাশে সারি সারি তাল গাছের দৃশ্য এখন তেমন আর নেই। ফলে পাঁকা তাল কমে যাওয়ায় তাল পিঠার উৎসব গ্রামীন সংস্কৃতি থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট